Search

বেশকিছু অজুহাতে রাজধানীতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম চড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক

  • 0
  • 1 views

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মৌসুম শেষ, বৃষ্টি ও কোটাবিরোধী আন্দোলন এমন বেশকিছু অজুহাতে রাজধানীতে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে আরেক দফা ঘা দিয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আলু, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ। অন্য অনেক জিনিসের মতো বাজারে নৈরাজ্য চালাচ্ছে পণ্য তিনটি। এর মধ্যে আলু দেশে উৎপাদিত হলেও; এর দাম অসহনীয় পর্যায়ে। আমদানি করেও বশে আনা যাচ্ছে না পণ্যটিকে। আর পেঁয়াজের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। এছাড়া আলু-পেঁয়াজের দামের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে কাঁচা মরিচও।

শুক্রবার (১২ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

আজ বাজারে প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। এ ছাড়া, পেঁপে প্রতি কেজি ৬০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ১০০ টাকা, ঝিঁঙে প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ১০০ টাকা, ধুন্দল প্রতি কেজি ৭০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১৪০ টাকা, কাঁকরোল প্রতি কেজি ১০০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ১৪০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, ঢ্যাঁড়স প্রতি কেজি ৭০ টাকা, কচুর মুখি প্রতি কেজি ১০০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা ও কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আজকের বাজারে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়াও সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ৩২০ টাকা, কক প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা, লেয়ার প্রতি কেজি ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায় এবং খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১১০০ টাকায়।

বাজারের সব ধরনের মাছের দাম চড়া। বাজারে প্রতি কেজি পাঙাশ মাছ ২০০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২২০ থেকে ২৫০ টাকা, রুই প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা, কাতল প্রতি কেজি ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা ও শিং প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া, টেংরা প্রতি কেজি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা প্রতি কেজি ৪৮০ থেকে ৫০০ টাকা, চিংড়ি প্রতি কেজি ৭০০ টাকা, কই প্রতি কেজি ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা ও বোয়াল প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অন্যদিকে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২০০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ৩০০ টাকা, ভারতীয় আদা ৩০০ দরে বিক্রি হচ্ছে।

গত এক সপ্তাহে প্রায় সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। এখন মিনিকেট ৭০ থেকে ৭২ টাকা, নাজিরশাইল ৭০ টাকা ৭৫, পাইজাম ৫৮ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা আগের চেয়ে কেজিতে ৪-৫ টাকা বেশি।

ফের করোনা উদ্বেগ, গত সপ্তাহে নিহত ১৭০০
Prev Post ফের করোনা উদ্বেগ, গত সপ্তাহে নিহত ১৭০০
আর্জেন্টিনার ফাইনালে ব্রাজিলের ৫ রেফারি
Next Post আর্জেন্টিনার ফাইনালে ব্রাজিলের ৫ রেফারি

Leave a Comment:

Your email address will not be published. Required fields are marked *